আউটসোর্সিং-এর বাংলা আভিধানিক অর্থ হলো “বাহিরের উতস”। নিজ এলাকার বাইরে থেকে কোন কাজ আনা বা কর্মচারী নিয়োগ করা। এর সূচনা হয়, বৃটিশ কোম্পানীগুলো যখন ছোটখাটো ইন্ডাস্ট্রিয়াল কাজগুলোর খরচ কমানোর জন্য বাইরের সংস্থাগুলোকে দায়িত্য দিতে থাকে। আমাদের দেশের উদাহরণ; গার্মেন্টস শিল্প। পুরোপুরি আউটসোর্সিং করে থাকে তারা।
উন্নত এবং ধনি দেশ গুলো তাদের বিভিন্ন ধরনের কাজের খরচ কমানোর জন্য বাইরের দেশ থেকে কাজ করিয়ে থাকে। এই প্রক্রিয়াটা একেবারে নতুন তা নয়। ২০০৩ সালের পূর্ব পর্যন্ত এ কাজ গুলো বিচ্ছিন্ন ভাবে করা হত। ২০০৩ সালে থেকে আনুষ্ঠানিক ভাবে অনলাইন এমপ্লয়মেন্ট প্লাটফর্ম প্রতিষ্ঠিত হয়। আরথাত্ একটি নির্দিষ্ট ওয়েব সাইটে দাতা এবং গ্রহীতা নিজেদের মধ্যে আউটসোর্সিং কাজের আদান প্রদান এবং অর্থনৈতিক লেন-দেন করাতে পারে। যেমন; Elance, oDesk, Freelancer, Guru ইত্যাদি।
উন্নত এবং ধনি দেশ গুলো তাদের বিভিন্ন ধরনের কাজের খরচ কমানোর জন্য বাইরের দেশ থেকে কাজ করিয়ে থাকে। এই প্রক্রিয়াটা একেবারে নতুন তা নয়। ২০০৩ সালের পূর্ব পর্যন্ত এ কাজ গুলো বিচ্ছিন্ন ভাবে করা হত। ২০০৩ সালে থেকে আনুষ্ঠানিক ভাবে অনলাইন এমপ্লয়মেন্ট প্লাটফর্ম প্রতিষ্ঠিত হয়। আরথাত্ একটি নির্দিষ্ট ওয়েব সাইটে দাতা এবং গ্রহীতা নিজেদের মধ্যে আউটসোর্সিং কাজের আদান প্রদান এবং অর্থনৈতিক লেন-দেন করাতে পারে। যেমন; Elance, oDesk, Freelancer, Guru ইত্যাদি।
ইন্টারনেট এবং কম্পিউটার সহজলভ্য হওয়ায় এবং এর প্রতি সবার আগ্রহ ও আস্থা থাকায় আমরা প্রতিনিয়ত আউটসোর্সিং-এর প্রতি ঝুকছি।
No comments:
Post a Comment